শেরপুরের নকলা উপজেলাধীন পাঠাকাটা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী নামা কৈয়াকুড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের রজতজয়ন্তী-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে একটি উদযাপন কমিটি, ৯টি উপ-কমিটি ও ১টি সাব-কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এরমধ্যে রজতজয়ন্তী উদযাপন কমিটি ৩১ সদস্য বিশিষ্ট এবং ৯ সদস্য বিশিষ্ট তিনটি ও ৭ সদস্য বিশিষ্ট ছয়টিসহ মোট ৯টি উপ-কমিটি এবং ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি সাব-কমিটি গঠন করা হয়।
৩১ সদস্য উদযাপন কমিটির আহবায়ক জাহেদুল ইসলাম সোহেল (২০০০) ও সদস্য সচিব এস.এম.ডি হাফিজ (২০০২)। অনলাইন ভোটিং ও সার্বিক বিবেচনায় সর্বসম্মতিক্রমে জাহিদুল ইসলাম সোহেল (২০০০)-কে আহ্বায়াক ও এস.এম.ডি হাফিজ (২০০২)-কে সদস্য সচিব মনোনিত করা হয়।
৯ সদস্য বিশিষ্ট ৩ উপ-কমিটি গুলো হলো:
আপ্যায়ন ব্যবস্থাপনা উপ-কমিটির আহবায়ক মো. জামান মিয়া (২০০০) ও সদস্য সচিব মো. মনির হোসেন মনি (২০০৮)।
শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা উপ-কমিটির আহবায়ক মো. সোহেল রানা (২০০৩) ও সদস্য সচিব মো. আনোয়ার হোসেন (২০০৯)।
ক্রীড়া, সংস্কৃতি ও বিনোদন ব্যবস্থাপনা উপ-কমিটির আহবায়ক মো. জহিরুল আলম (২০০৪) ও সদস্য সচিব মো. আরিফ মিয়া (২০১৪)।
৭ সদস্য বিশিষ্ট ৬ উপ-কমিটি গুলো হলো:
অর্থ ব্যবস্থাপনা উপ-কমিটির আহবায়ক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মনির (২০০২) ও সদস্য সচিব মো. মাহমুদুল হাসান মাহিন (২০১৫)।
বিজ্ঞাপন, প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির আহবায়ক মাজহারুল ইসলাম লালন (২০০৭) ও সদস্য সচিব মো. জোবায়েদ হোসেন (২০১২)।
সাজসজ্জা এবং স্থান প্রস্তুতি উপ-কমিটির আহবায়ক মো. সাইফুল ইসলাম (২০০৬) ও সদস্য সচিব মো. বাবুল হাসান (২০১২)।
প্রযুক্তি ও অডিও-ভিজ্যুাল উপ-কমিটির আহবায়ক মো. আব্দুল হালিম (২০০৬) ও সদস্য সচিব নাঈম উদ্দিন লিটু (২০১৪)।
অতিথি আমন্ত্রণ, সন্মাননা ও অভ্যর্থনা উপ-কমিটির আহবায়ক মো. আবু সাঈদ (২০০৫) ও সদস্য সচিব আরিফ হোসেন (২০১৯)।
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা উপ-কমিটির আহবায়ক ডা. মোহাম্মদ শরীফ আহমেদ (২০১০) ও সদস্য সচিব যা. রেদোয়ান আহমেদ রিফাত (২০১৪)।
স্বেচ্ছাসেবক উপ-কমিটির আহবায়ক মোক্তার হোসেন শামীম (২০০৫) ও সদস্য সচিব হাসনাত মাহমুদ হিমেল (২০২১)।
এছাড়া রিংকন পবলু (২০১৫) কে আহবায়ক ও মাজহারুল ইসলাম (২০১৫) কে সদস্য সচিব করে ৭ সদস্য বিশিষ্ট আইটি এক্সপার্ট সাব-কমিটি গঠন করে সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালনে নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, নামাকৈয়াকুড়ী উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকালীন সময় হতে ২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত যেসকল শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করেছেন তাদের সবাই ‘হৃদ্যতার টানে স্কুলের পানে, এসো মিলি মেলবন্ধনে’ অংশগ্রহন করতে পারবেন। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে রেজিস্ট্রেশন/নিবন্ধন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন/নিবন্ধন সহজী করণের জন্য কিউআর কোড তৈরি করা হয়েছে। এই কিউআর কোড স্ক্যান করে এবং ফরম পূরণের মাধ্যমে খুব সহজে নিজ নিজ রেজিস্ট্রেশন/নিবন্ধন সম্পন্ন করা যাবে বলে আইটি এক্সপার্ট সাব-কমিটির সদস্যগনসহ সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।