–শরীফ আহম্মদ
আমি শিক্ষক থাকি সদা স্বতঃস্ফূর্ত
বিমূর্ত ধারণা গুলোকে করি মূর্ত।
শিক্ষার্থীদের করি শিখন ও বিদ্যালয়মূখী
নানা কৌশলে এ আঙিনা মাতিয়ে রাখি।
শিক্ষোপকরণ হয় যদি যথোপযুক্ত
শিখনের ভিত হবে পাকাপোক্ত।
শিখনের তিনটি ক্ষেত্র বড্ড উপকারী
তাই এসবে ধারণা নেয়া অতীব জরুরী।
জ্ঞানমূলক ক্ষেত্রে রয়েছে ছয়টি উপস্তর
তাতে ধারণা নিতে হবে বিস্তর।
আদর-সোহাগে করি পাঠদান
কেননা, শিক্ষকতা পেশা সু-মহান।
লক্ষ্য ১টি, উদ্দেশ্য ১৩ (নব ১০)টি, প্রান্তিক যোগ্যতা ২৯টিতে,
ঘটাব প্রয়োগ যথাযথ পদ্ধতিতে।
দক্ষতা যাচাই প্রতিযোগিতা
বাড়াবে শিশুর মানের গভীরতা।
শিখবে শিশু নাচে-গানে শিল্পকলায়
পোক্ত হবে কচি গঠন শারীরিক শিক্ষায়।
আদর্শ পাঠে শিশুরা হয় খুশি
শিখনেও বাড়ে মনযোগ বেশি।
প্রাথমিক শিক্ষাক্রম বিস্তরণ
গ্রহণ করিব প্রশিক্ষণ।
নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরণে
ধারাবাহিক মূল্যায়ণে
অর্জিত মানদন্ডে
শিখবে শিশু আনন্দে।
জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ শিখতে
৬৯১টি মূল্যায়ণ নির্দেশকের সংখ্যায় তুলে হবে ধরতে।
অতীতে মুক্তপাঠে কোর্স করেছি গ্রহণ
এখন হাতে-কলমে বিস্তারিত নিব প্রশিক্ষণ।
নিয়মিত হবো হোমভিজিটের সাথী
অনুকূল পরিবেশ যদি পায় শিক্ষার্থী,
সাথে থাকে যদি আন্তরিক শিক্ষক ও এসএমসি
বাংলাদেশ হবে উন্নয়নের রোল মডেল;
এই আমাদের প্রতিশ্রুতি।