আজ ২৯ মে, বিস্কুট দিবস। আজ বিস্কুট খাওয়ার দিন। বিস্কুট জাতীয় সব ধরনের খাবারের গুরুত্ব তুলে ধরতেই দিবসটির সূচনা হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
১৯৯৯ সালের এদিনে (বিস্কুট দিবস) জন্ম হওয়ায় শুভাকাঙ্খীদের বিস্কুট দিয়ে আপ্যায়নের দাওয়াত দিয়েছেন নকলা প্রেসক্লাবের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-আমিন। ২৯ মে সোমবার রাত সাড়ে ৮টার সময় নকলা প্রেস ক্লাবের আফিসে এই আপ্যায়নের আয়োজন করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
তথ্য মতে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই দবিসটি পালিত হলেও বাংলাদেশে এই দিবস পালন হওয়ার কোনো খবর এখনো শোনা যায়নি।
ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়- প্রাচীন গ্রিক, রোমান ও মিসরীয় সাম্রাজ্যের সামরিক বাহিনীর সদস্য ও ব্যবসায়ীদের বছরের একটি দীর্ঘ সময় সমুদ্র কিংবা দুর্গম অঞ্চলে কাটাতে হতো। তখন এমন একটি খাবারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়, যা হবে ওজনে হালকা ও পর্যাপ্ত ক্যালরিসমৃদ্ধ এবং সহজে নষ্ট হবে না। এতসব বিষয়ের সমন্বিত সমাধান হিসেবেই আবিষ্কার করা হয় বিস্কুট।
ল্যাটিন শব্দ ‘বিস’ ও ‘ককটাস’ থেকে বিস্কুট শব্দের উৎপত্তি। বিস শব্দের অর্থ দুইবার আর ককটাস শব্দের অর্থ রান্না করা বা আগুনে সেঁকা। অতীতে দুই ধাপে আগুনে সেঁকে বিস্কুট বানানো হতো।