শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১১:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
উপজেলা প্রকৌশলী আরেফিন পারভেজকে বিদায় সংবর্ধনা রক্তসৈনিক বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন’র নকলা উপজেলা শাখার কমিটি গঠন কল্পে আলোচনা সভা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত শফিকের মরদেহ ৫৯ দিন পর কবর থেকে উত্তোলণ নকলায় গরুচুরি বৃদ্ধিতে আতঙ্কে কৃষক! টহল পুলিশের কার্যক্রম জোরদারের দাবি নকলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন নকলার নতুন সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে জুয়েল মিয়াকে পদায়ন নালিতাবাড়ীতে উইন ২০৭ ধান’র নমুনা শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস শেরপুরে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা নকলা স্ববল প্রজেক্ট’র স্থানীয় নেতৃত্বে মাল্টি স্টেকহোল্ডার ফোরাম গঠন বিষয়ক কর্মশালা নকলায় জাতীয় কন্যাশিশু দিবস-২০২৪ উদযাপন

৬ মার্চ জাতীয় পাট দিবস

রিপোর্টারঃ
  • প্রকাশের সময় | রবিবার, ৭ মার্চ, ২০২১
  • ১৯৯ বার পঠিত

আজ ৬ মার্চ । এদিন দেশে পালিত হয় জাতীয় পাট দিবস। পাটের সঙ্গে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি বিবেচনায় ২০১৬ সালে প্রতি বছর ৬ মার্চ জাতীয়ভাবে পাট দিবস আয়োজনের ঘোষণা দেন কৃষি বান্ধব সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পরের বছর থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।

গত কয়েক বছরের মতো এবারও দিবসটি পালনে কিছু কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তবে করোনার কারণে গত কয়েক বছরের মতো জমকালো কোনো অনুষ্ঠান নেই। ক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোক্তাদের পণ্য নিয়ে সীমিত পরিসরে হবে পাটমেলা।

প্রসঙ্গত, পাটশিল্প এখন দুঃসময়ে পড়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সব পাটকলই এখন বন্ধ। ব্যক্তি খাতের পাটকলগুলোও ভালো চলছে না। কমবেশি একশ পাটকল চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। তবে লোকসানে থাকলেও সুদিনের আশায় এগুলো বন্ধ করা হচ্ছে না। পাটশিল্পে এই দুর্দিনের মূল কারণ কাঁচাপাটের সংকট।

পাটশিল্পের উদ্যোক্তাদের অভিযোগ, মৌসুমের শুরুতে কাঁচাপাট পাওয়া যাচ্ছে না। কারখানায় চাহিদা বেশি। কিন্তু জোগান নেই। ফলে কাঁচাপাটের দাম বেড়েছে সর্বকালের সর্বোচ্চ। এজন্য পাটপণ্য তৈরির কারখানাগুলো অচল হতে বসেছে। গত বছরের তুলনায় তিনগুণ বেশি দামে ছয় হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে প্রতি মণ কাঁচাপাট। এই দামে পাট কিনে পণ্য তৈরি করে লাভ করা সম্ভব না। ক্রেতারা তাই বাংলাদেশ ছেড়ে যাচ্ছেন। শ্রমিক বেকার হচ্ছেন। ঋণখেলাপি হচ্ছেন উদ্যোক্তারা। চাপ তৈরি হচ্ছে অর্থনীতিতে।

অথচ স্বাধীন দেশে গোড়ার দিকে মোট রপ্তানি আয়ে পাটের অবদান ছিল ৯৭ ভাগ। বাকি ৩ ভাগ আসত অন্য সব পণ্য রপ্তানি থেকে। পরিস্থিতি এখন পুরোটাই উল্টো। রপ্তানিতে এখন পাটের অবদান মাত্র ৩ শতাংশ। স্বাধীনের আগেও পূর্ববাংলায় প্রধান অর্থকরী ফসল ছিল পাট। বিদেশি মুদ্রা আয়ের প্রধান উৎস। সে সূত্রে পাটকে বলা হতো সোনালি আঁশ। সেই পাটশিল্পের অবস্থা এখন করুণ।

নিউজটি শেয়ার করুনঃ

এই জাতীয় আরো সংবাদ
©২০২০ সর্বস্তত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত | সমকালীন বাংলা
Develop By : BDiTZone.com
themesba-lates1749691102
error: ভাই, খবর কপি না করে, নিজে লিখতে অভ্যাস করুন।